বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন ২০১৯ ইপিজেড শ্রমিকদের স্বার্থ ও অধিকার আদায়ে কতটুকু ভুমিকা রাখতে পারবে তা নিয়ে আগামী বেশ কয়েকটি পর্ব আলোচনা করা হবে। মূলত ইপিজেড ভুক্ত সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক নিয়োগ, মালিক ও শ্রমিকের মধ্যে সুষ্ঠু সম্পর্ক স্থাপন, সর্বনিন্ম মজুরীরর হার নির্ধারন, মজুরী পরিশোধ, কাজের সময় যে কোন ধরনের দূর্ঘটনা, শ্রমিকের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, কল্যান সমিতি সহ আরো নানা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়ে এই আইন প্রনয়ন করা হয়েছে।
এই আইনের দ্বিতীয় অধ্যায়ে নিয়োগ ও চাকুরীর শর্তাবলী নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
তৃতীয় অধ্যায়ে ইপিজেড শ্রমিকরা কি কি প্রসুতি কল্যান সুবিধা পাবে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
চতুর্থ অধ্যায়ে পেশাগত স্বাস্থ্য রক্ষা ব্যবস্থা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, নিরাপদ কর্ম পরিবেশ, নিরাপত্তা ও কল্যাণমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
পঞ্চম অধ্যায়ে কর্মঘন্টা ও ছুটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
সপ্তম অধ্যায়ে ইপিজেড মজুরী বোর্ড সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
এবং অস্টম অধ্যায়ে সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ন দূঘটনাজনিত কারনে জখমের জন্য ক্ষতিপুরনের বিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।